
স্মৃতির জ্বলন্ত দাগ বয়ে বেড়ানো অন্যরকম
কষ্টের —
বেঁচে থাকা শুধুই নামাত্ত মাত্র , ভেতরটা ছিল
শূন্য পাত্র।
একটা সময় ছিল কষ্টগুলো শব্দ হয়ে
বের হতো না
চুপিসারে থেকে যেত অন্তরের গহীন কোনে
ক্ষতবিক্ষত অনুচ্চারিত যন্ত্রণা হয়ে।।
ভেতরের ক্লান্তি আর যন্ত্রণার দাবানলে লড়াই করে কেটে যেত নিঃশব্দ নিঃসঙ্গ ঘন কালো রাত্রির প্রহর।
কজন খবর রাখত তার?
যার ভিতরটা একেবারে হাহাকার শূন্যতায় পরিপূর্ণ ছিল বন্দী বাক্স অবস্থায়।।
বিধ্বস্ত মানসিকতায় পরিণত ছিল -অসুস্থতায়-
কজন খবর নিয়েছে তার
এভাবেই কি বাঁচা যায়?
তাই সুস্থ থাকার গভীর প্রয়াসে
যন্ত্রণাগুলো যদি শব্দের মালায় বের হয়ে
ক্রমশ যন্ত্রণাগুলোকে প্রলেপ দিতে থাকে
নিঃসঙ্গ নিঃশব্দ অসহায় যন্ত্রণা গুলো
যদি ক্রমশ ক্রমশ ধাবমান হয় শব্দের মায়াবী মায়াজালে?
তাই শব্দরা চলে এসো আস্থায়, সুস্থতায় শব্দ চাষির বেঁচে থাকার এক দারুন অভিনব শব্দজালে।